অশেষ তব দিগন্তসীমা
অপার যেন সেই মহীমা,
উদার কত বক্ষ-সীমা
মহাশুন্যের মহা উপমা
তুমি মম আকাশ-নীলিমা।


দিগন্তসীমায় বিলীয়ে দেব
মহিমান্নিতের মহীমা যেন
সীমা সেথায় থাকবে কেন?
উপমা হেথায় শুণ্য হেন
নীলিমা তবে আমারে মেন।


দেব্ আমি নইকো যদিও
যেন আমায় তুচ্ছ মানিও,
কেন যেন আমারে ডাকিও
হেন মমতা তুমিও মখিও
যেন অশেষের অশেষ মহীমও।


যদিও এ বাক্য নয় মহাবানী
মানিও তব শ্বাশত মহারাণী,
ডাকিও মম আলোক-সারথী
মাখিও হৃদ্বের শুভ্র-সুরভী
মহীমও তব স্বর্গীয় অনুভূতি।


মহাবাণী তব মহামানবের
মহারাণী সব মহারাজাদের
সারথী হব তব মহালোকের
সূরভী যেন তব মহাকাশের।


মহামানবের উদার মহীমায়
মহারাজাদের শাসন সভায়
মহালোকের আলোক রেখায়
মাহাকাশের অসীম সীমায়;
রয়েছে জানি তব মহীমা
দেখবে সবায় অপরুপমা
সীমাহীন যেনগো তোমার সীমা
মম হৃদ্বয়াকাশের মায়ার নীলীমা।


=================
রচনাকাল ও স্থান: ৩০শে শ্রাবন, ১৪০৫ বঙ্গাব্দ/
১৪ই আগষ্ট, ১৯৯৮ ইং
আজিজ মহল্লা, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।