অণু’র আত্মার গভীরতায়-
এবং আবৃত রহস্যে
ডুবে আছি-
নবীন বর্ষার বৃষ্টিস্নাত রাতে
আমাদের পিচ্ছিল আত্মায়।


অথচ-
বৃষ্টিস্নাত রাতে ভাবনা গুলো উদাসীন
প্রানবন্ত শব্দের রশ্মি গুলো-
নবীন বর্ষার কুমারী বৃষ্টিতে ভিজে
মহা-সিন্ধু’র গভীরে নিয়ন্ত্রনহীন
ডুব সাতাঁর-
কল্পনার তরল সুখে।


বৃষ্টির মধুময় ছন্দ গুলো
সুখের উজ্জল আভা ছড়িয়ে
আমাদের প্রতিবিম্বিত করে-
চিন্তারা সব জ্জল জ্বল করে উড়ে যায়
সাইবেরিয়ান অতিথি পাখির মতো
সৃজনশীল নিউরণ থেকে-
সূর্যাস্তের রঙ্গিল আলোর আভায়।


বিজলীর দুরন্ত আলিঙ্গন
অন্তর থেকে আন্তঃস্বর্ণের মতো
রশ্মি ছড়ায় প্রাণ থেকে পাণে
আর-
অণু’র মহা-সিন্ধু’র যাদু’য়
কষ্টের ভাবনা গুলো ডুবে যেতে থাকে
বর্ষার মধুময় বৃষ্টিস্নাত রাতে।

মধুময় বর্ষার মাতাল বৃষ্টির নাচ
আত্মাকে সৃজনশীল হতে আলোড়িত করে
মনকে উজ্জলতা দেয়- উচ্ছলতা দেয়-
স্বর্ণালী আলোর মতো অবিরাম,
অণু’র কাজল কালো চোখ জ্বলজ্বল করে
ভালোবাসায় অন্তরে গৌরব ঢালে-
নবীন বর্ষায় কুমারী বৃষ্টির মুগ্ধতায়।


শেষ পর্যন্ত-
সূর্য পূর্ব দিগন্তের লাইনে দাঁড়ায়
সোনা ছড়িয়ে দেয় দিগন্তে,
আর-
আমার আপন সিন্ধু হতে-
সুখের সবুজ বাগান হতে-
কেড়ে নেয় বর্ষা বৃষ্টিস্নাত রাত,
সৃজনশীল আত্মার সুখ।