অতঃপর ভয় সরে গেলে
কোঁকড়ানো কেন্নোও হাঁটে
সোজা টানটান হয়ে
নিঃশঙ্ক রেলগাড়ির মতো-


কুঁকড়ে থেকে
বাঁচা যায় না বেশিক্ষণ; সেও জানে-
তবে সে এটা জানে না
ভয় সরে কেমন করে?
নিকৃষ্ট সে জীবের জানার কথাও নয়,
এমন উৎকৃষ্টে আরোহী জীবনকথা


হে অগ্রণী,
হে আপোষহীন,
তোমার আজীবন ঋজু জীবনচরিত
ভয়হীন নির্ভীক জীবনকথা শোনায়
সশঙ্ক সসাগরায়, আজও-