চাঁদ-তারা–ফুল-পাখি তো তোমার লক্ষ্যবস্তু নয়
নজরে আমার কিশোরী ডাগর শরীরটাই।
প্রেম নিবেদন আর ভিক্ষে চাওয়া এক জিনিষ নয়
উঞ্ছবৃত্তিকে ঘেন্না করি আমি।
ঘেন্নাটা, ফেরত দিয়েছিল কাপুরুষটা অ্যাসিডের বিনিময়ে-
মৃত্যুটাকে কামনা করেছিলাম একান্তভাবে
মুখ ঘুরিয়ে নিল সেও।  
আয়না যে এত বীভৎস হতে পারে, আমার চেয়ে বেশি আর কেউ জানবেনা কোনোদিনও    
অনাকাঙ্খিত জীবনটা জীবন্ত মৃত্যুর মতো;    
আধখানা চোখ সম্বল করে, আঁকড়ে ধরলাম কালো অক্ষরগুলোকেই বাঁচার শেষ সম্বল বলে।  


উঁচু করে স্টেজ বাঁধা হয়েছে
গণ্যমান্য অনেক ব্যক্তি
পোড়া কুৎসিত মুখটা নিয়ে মধ্যিখানে আমি
সুবেশা লাবণ্যময়ী ছাত্রীর দল গান গাইছে তাদের কুৎসিত দিদিমণিটির উদ্দেশ্যে
“এ কী লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ, প্রাণেশ হে”-