কথার ফাঁকেও কথা থেকে যায়।
যে কথাটি তুমি আমাকে বোঝাতে চাও
আমি তার থেকে দুরে রক্ত গোলাপ হাতে
অপেক্ষায় থাকি –
কোনকিছু বলার স্বাধীনতা
কোনকিছু করার স্বাধীনতা চাইতে চাইতে
বয়ে যায় তোমার অনন্ত সময়।
নিরাপদ নিশ্চিন্ত আশ্রয়ের খোঁজে কেটে গেছে তোমার
কত হিমস্নাত চন্দ্রমাস।
আমাকে তুমি যৎসামান্য বৃষ্টি দিও
আমি তার থেকে খুঁজে নেব অবৈধ প্রনয়।
জেনে নিতে হয় কি কৌশলে পদ্মপাতা ধরে রাখে টলমল জল।
মনে রেখো গোধূলির রঙটুকু ধুয়ে গেলে
কবিতার পাতায় পড়ে থাকে স্মৃতির দোলাচল।
তোমার ঈষৎ বোঝা পড়ায় প্রণয়ের ঝড় ওঠে।
যেন পাহাড় পেচিয়ে লাভার শিখা।
তোমার আমার সম্পর্কের কথা উড়ে
কথা ওড়া কি ভালো?
কে উড়ায় কথা?
চরিত্রজুড়ে সাদা কাগজের পৃষ্ঠায়
কেমন কালিতে কালিতে একাকার।
কথা রাখা কথাটি যদি নাই হয় বলা
তবুও তো বিরহ ব্যথার মৌনতায় কোন অসূয়া জাগেনি।
তবে কতটুকু হল সংযোজন, কতটুকু শনাক্তকরন?
তোমার যতি স্তনে হাত রাখি
খুঁজে ফিরি অন্ধকার রাতে অমরত্বের অহংকার...