তোমার দুচোখে চোখ রেখে হেঁটে যায় অকপট
তোমার গালে লেপটে থাকা চুল আর গড়ে
আসা ঘাম – ভাবি কষ্ট হয় বুঝি?
ছাতা ঘর তুমি মাথার উপর  
এক পা দু পা করে হাঁটতে হাঁটতে –
ছুটে আসে আমার যাবতীয় প্রস্তাব তোমার কাছে।
মৃদু হেসে পাশ ফিরে দেখো,
আমাকে রোদ্দুর ভেবে দাও কিছু পার্থিব ছায়া।
আর মনে মনে ভাবো – একদিন গাংচিল হয়ে
ছুঁয়ে যাব তোমার দেহের ভাষা।


যদি আমি পেতে দিই আমার শুন্য করতল
তুমি রোপণ কর তোমার বীজ।
লিখে রেখো তাতে দিগন্তের নির্জন লিরিক।
বয়স বেড়েছে তো কি,মন তো নবীন।
এ সকল চিরচেনা ছবি, সত্য অবিসংবাদিত।
আমার স্তব্ধতা ঘিরে ছিল ঘরহীন পাখীর বিষাদ।
তেমনই হঠাৎ মেঘ হয়ে বৃষ্টি দাও আমার শুন্য করতলে।
নিদাঘ চৈত্রের দ্বিপ্রহর অনন্ত নিঝুম-
ভালো লাগে তোমার সাথে হেঁটে যেতে
ভালো লাগে শতরুপা ধরনীতে আমাদের প্রেমসংহিতা।