ইথারে কান পেতে শুনি বাতাসের গর্জন!
জনাকীর্ণ জনপদে রচিত হয় অভূতপূর্ব ইতিহাস!
যেখানে শৈশব, কৈশোর মাতে নতুন খেলায়!
মধ্যম মাত্রার ভূমিকম্পে ঝাঁকুনী খায় বৈকালী রোদ!


আমার নিঃশব্দ জাগরণ শঙ্খ ধ্বনির অপেক্ষায়;
দুপুর গড়িয়ে গেছে কবেই, ভাবি গোধূলি বেলায়,
সমুদ্র সৈকতে কোলাহল নেই, শুধু মৃত আমিষের স্তুপ!
তপ্ত হাওয়ায় নগ্ন মানুষের বিচরণ কোথাও কোথাও!


হাঁপানী রুগীর মত কাঁপুনিতে থমকে যায় নরাধম!
বিবর্তনের বিতর্কে জমে উঠে মাঠ-ঘাট, চরাচর;
ঈর্ষার প্রতাপে ক্ষীয়মানবোধ করে সবিনয় নিবেদন-
বিদ্বেষের স্ফুলিঙ্গে ঝলসে দিও না সত্যের আভরণ!


দুরারোগ্য ব্যাধির জীবাণু খোঁজে অসীম শক্তির আধার!
শনির বেহায়া চোখ নিয়মের ফাঁক গলে সীমান্তে ধায়!
মরণ যন্ত্রণার মন্ত্র আয়ত্ব করে বিরাণভূমির প্রত্যাশায়!
অবনী কম্পমান দাজ্জালের শর্ত আর ভয়াল থাবায়!