দর্শনতত্ত্বে করি মুক্তির সন্ধান!
ভেবে দেখি না, সৃষ্টির রহস্য নিয়ে
দার্শনিকের কতটুকু আছে জ্ঞান!
আবার কখনো কখনো বিশ্বাস করি,
বিশ্বকে মন্থন করে পথ দেখায় বিজ্ঞান!


অথচ আমরা সবাই জানি,
এই বিজ্ঞান ও তো স্বয়ম্ভু নয়!
স্রষ্টার ইঙ্গিতবাহী মানুষেরই অবদান।
পরিশেষে আন্তঃদর্শনের ঘর্ষণে
মরিচবাটা হয় অসহায় জনগণ!


কত আঁতেলের জন্ম দেয় কত দর্শন!
কিম্ভুতকিমাকার অঙ্গসজ্জায় থাকে
ব্যতিক্রমী আকর্ষণ! ব্যাপী বিশ্বময়!
ভারী-ভারী বচনে উঠে আসে প্রতীতি,
কত রকম শাসনতন্ত্রের জন্ম দেয়
লক্ষ-কোটি ইশতেহার করে ধর্ষণ!


দু’দুটো বিশ্বযুদ্ধের দামামা বাজিয়ে
বারোটা বাজিয়েছিল দুনিয়াটার!
হয়তো সামনে আসছে শেষ চমক!
তাদেরই তথাকথিত কর্ষিত জ্ঞানের
উদ্ভাবিত সূত্রমতের তৃতীয় বিষফল!
বিশ্বের-বিধ্বংসী সেই মহাসমর!