বর্ণিত হাদিসে এসেছে, রসুল (সাঃ) বলেন,
“দুনিয়া থেকে যত কিছু আসমান পানে যায়,
তা সব সিদরাতুল মুনতাহাতে গিয়ে পৌঁছায়,
সে নিয়মেই আসে ধরায়, আল্লাহ্ যা পাঠায়।”


এই গাছ থেকেই বয়ে চলে চার-চারটি নদী;
যাহার মধ্যে দু’টি দুনিয়ায়, দু’টি আখেরাতে,
নীলনদ আর ইউফ্রেটিস নদী আসে দুনিয়াতে!
যে জ্ঞান নিহিত রয়েছে শুধু স্রষ্টার মহিমাতে।


ইতিহাস বলে, প্রাচীন জাতিগুলি বেড়ে উঠেছে
পৃথিবীর নীলনদ আর ইউফ্রেটিস নদীকে ঘিরে,
বাকি দু’টি নদী হলো, কাউছার ও সলসবিল;
যে দু’টি বয়ে গেছে জান্নাত মাঝে, ওই পারে।


এই কাউছার থেকেই ইনশাআল্লাহ্ নবীজী(সাঃ)
তাঁর উম্মতদেরকে করাবেন তৃষ্ণার পানি পান,
যে পানি করিলে পান, জাগবে না তৃষ্ণা আর;
আল্লাহ্, এমন ভাগ্য তুমি আমাদের করো দান।


রসুল(সাঃ)এইবার জীব্রাঈল(আঃ)কে দেখলেন
তাঁর মূল আকারে, যা ঘটেছিল জীবনে দু’বার,
সে আর এক মহাবিস্ময় যা কল্পনাতীতও বটে!
আসুন জেনে নেই, তাঁর দেহ কত বিশালাকার!


চলবে------


(শাইখ ডঃ ইয়াসির ক্কাদির সাহেবের বক্তব্য অবলম্বনে।)