সুদীর্ঘ ব্যাপ্তিকালে আল্লাহ্ ইসলামকে রেখেছেন উজ্জল-উত্তম
এমনই ক্রান্তিকালে সদা পাশে থেকে তিনি করেছেন উপশম;
তাইতো উদ্দীপ্ত প্রিয়নবী বললেন দেখে দেখে সব অবিকল
বাদ দিলেন না অলিগলি, তুলে ধরলেন পুরো জেরুজালেম।


এভাবেই নবীজী করলে বর্ণন, আশ্বস্ত হলো সমস্ত জ্ঞাতজন;
শুধু তাই নয়, প্রশ্নের পর প্রশ্ন করে বাড়ালো তাদের জ্ঞান,
সব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে বললেন, আরো দিতে পারি নিদর্শন;
মক্কা প্রবেশকালে মরুকাফেলার হৃত উটের দিয়েছেন সন্ধান।


যদিও কাফেলার মানুষ তখন নবী(সাঃ)কে পায়নি দেখতে,
তবে, শুনতে পেয়েছিল একটি রহস্যজনক কন্ঠের আওয়াজ;
আবু জেহেল বলল, তবে তো তাদের এতক্ষণ আসার কথা-
তখনই খবর আসলো, কাফেলা এসেছে, পাওয়া গেছে খোঁজ।


হতভম্ভ আবু জেহেল ছুটে যায় কাফেলায় জানতে সত্যাসত্য
আলাপনে জানতে পারে নবীজীর কথা নয় ভুল বা অসত্য!
ফিরে এসে আবু জেহেল বলল, আরে এতো স্পষ্টই জাদুকরী!
বাতাসের আগে ছড়ায় খবর, কারণ, সবাই যে প্রচারে মত্ত।


আবু বকর(রাঃ)অন্যত্র ছিলেন জনৈক কুরাইশ তাঁকে বলল,
তোমার বন্ধু কি বলে জান? সব শুনে তিনি হননি অবাক;
বল্লেন, তিনি যদি বলে থাকেন তবে জেনো, সত্যই বলেছেন;
উত্তরের গভীরতায় তখন থেকে হলেন আবু বকর “সিদ্দীক।”


                                সমাপ্ত
সিদ্দীক>সত্যবাদী