উৎসহীন নীতিবাক্যগুলো এখন আর
মুক্তির গল্প শুনিয়ে হাততালি পাবে না!
দিহান আর আনুশকা সে কথাই জানালো!


আনুশকার মৃত্যুর ফাঁদ কার হাতে তৈরী?
শুধুই কি দিহানের? হতে পারে সে বখে
যাওয়া কৈশোরের আধুনিক সংস্করণ!
কিন্তু, সে তো কিশোর! কোথায় পেলো
নরকের সোপান? অবৈধ যৌনতার বিষাক্ত
ছোবল যারা মারছে সমাজে, তারা কারা?


সময় এসে গেছে দোর গোড়ায়, এখন
আর সময় নেই কোন কিছু গোপন করার;
কি করে আসে অবৈধ সম্ভোগের উপকরণ?
কারা দেয় তার অনুপ্রবেশের অনুমোদন?
কোথায় পেলো ওরা কালো পথের সন্ধান?


এই বখে যাওয়া কৈশোর তো দায়বদ্ধদেরই
ব্যর্থতার প্রমাণ! শাক দিয়ে কত আর মাছ
ঢাকার নাটক মঞ্চস্থ হবে অশিষ্ট রঙ্গমঞ্চে?
কেমন করে আসে ওদের হাতে নিরন্তর
অবৈধ অর্থ-বিত্তের বেশুমার যোগান?
এখনো কি বাকি আছে লজ্জিত হবার?


মিথ্যের উপর দাঁড়িয়ে আর কত সত্যকে
চোখ রাঙানো! অহংকারের চূড়া থেকে
কাদের ভুলে খসে পড়ছে আনুশকা-দিহান?
পাশ কাটিয়ে গেলে কিন্তু পাবে না পার!
এবার অন্তত চোরাগলি ছেড়ে বেড়িয়ে এসো
আলোকোজ্জল সত্যের পাদদেশে, হোক সকাল।