মানবতার টুঁটি চেপে ধরে দিয়েছো ব্যাঘ্রের গর্জন!
অরুণোদয়ের সাক্ষীদের থেকে কেড়ে নাও অর্জন!
অথচ, ওরা সেদিন তিমির টুটে গড়েছিল ইতিহাস
সুবর্ণ জয়ন্তী জুড়ে অনুভবে ওরা ভাগ্যের পরিহাস!


অনুকুল স্রোতে, বসিয়াছো চড়ে, পাল তোলা নৗকায়;
বিগত কদর্য! তাকাতে ভয় পাও তাই ভাঙ্গা আয়নায়!
চৈত্রের রোদ্দুরে শীতের পোশাক ছেড়ে অবলীলায়
বেহায়া সন্তানের মত দাঁড়িয়েছ শীতল আঁচল ছায়!


শান্ত সমীরণে ক্লান্ত হৃদয় থেকে পাপ কর সব দূর!
তবুও পুষে রাখো পরাজয়ের গ্লানি, ঈর্ষার অসুর!
স্মৃতিপটে আঁকা স্বপ্নীল ছবি, তোমাকে করেছে কবি
সেই স্মৃতিকেই দুঃস্বপ্ন ভেবে, সত্যকে বলছো বিমূঢ়!


কতটা অবোধ হলে, সত্যকে পায়ে দলে, ছাড় হুঙ্কার!
কতটা অসাড় হলে নীরবে বাজাও বারো স্বাধীনতার!
তুমি সেই পুরুষ! আপন জমিনে বসাও বিষের বাসর!
অশুচি-নপুংসক! কলঙ্ক ফেরি করে তিক্ত কর হাশর!