যদিও শব্দের মালা গাঁথার ব্যর্থ চেষ্টা করি
তবু, আল্লাহ্’র অস্তিত্ব স্বীকারে লজ্জিত নই।
যতই ভাবি, বিস্মিত হই মানুষের আচরণে!
বিজ্ঞানের কল্যাণে যেমন বিস্ময়ের ভান্ডার
খুঁজে পাই তেমনি সন্ধান পাই মেধাহীনদের!
যারা নিজের স্রষ্টাকে পরিহার করে উপাসক
বনে যায় শয়তানের এই বিজ্ঞানেরই চমকে!


আমরা জানিই না, কোথায় যে পড়ে আছি!
কারণ, আমরা সাদামাটা জীবন-যাপন করি।
“মেধাহীনরা খোদাদ্রোহী” তুমি বিশ্বাস করো?
কারণ ওরা ঈর্ষাপরায়ণ, লালন করে বিদ্বেষ!
ওদের কথা-কাজ ভিন্ন, সতীর্থকে করে ঘৃণা!
আহা! করমর্দন করেও হাত মুছে বার বার!
ইচ্ছে থাকলে দেখে আসো নীচের লিঙ্কে গিয়ে।


অবাকের পর অবাক হয়েছি সে দৃশ্যটা দেখে!
আর ভেবেছি, আসলে মেধাহীনরাই অবিশ্বাসী!
ওদের পর্দার আড়ালেও আরেকটা জীবন থাকে,
যাকে লুকিয়ে রাখে প্রাচুর্য আর ঘৃণ্য ইন্দ্রজালে!
দেখতে পরিপাটি মনে হলেও সৃষ্টির বড় শত্রু!
ওরা চালে কূটচাল! কথা বলে কৌশলের ছলে!
বিশ্বকে মুঠোয় পেতে শয়তানের উপাসনা করে!


মেধাহীনদের দিয়ে কার্যোদ্ধার করে ছুঁড়ে ফেলে
ন্যাপকিনের মতই নোংরা ডাষ্টবিনে, অথচ, ওরা
জানেই না, নিজেরা কতবড় প্রতারক-মেধাহীন!
ইলুমিনাতিদের না চিনলে দেখে আসো একবার;
ওরা কেমন করে ভ্রান্তি ছড়ায় মানুষের সমাজে!
আমরা যেভাবে পৃথিবীকে দেখি, ওরা সেইভাবে
দেখে না, দেখে ওরা এক চোখে ভিন্ন অরণ্যকে!


https://www.youtube.com/watch?v=tzYotE3jQOQ


ভিডিওটি মনোযোগ সহকারে কয়েকবার দেখবেন। আশা করি স্বচ্ছ ধারণা পাবেন।