অরুণের অহম আর নক্ষত্রের উত্তাপে
গ্রহ-উপগ্রহের দুর্বলতা খুঁজে মরো!
নবান্নের উৎসবকে আমিত্ব জাহিরের
অজুহাত আর শোকের আবহকে
উচ্চতা পরিমাপের মহাক্ষণ ভাবো!
হে অরুণের মহাপতিজন,
তোমারই সৃজিত তবু কেন অভাজন!
শক্তি দাও ঐশর্যের প্রবলতা দিয়ে,
অনাবিল শান্তি দাও দুঃখ বিলীন করে।
আমি সুখী হতে চাই স্বপ্ন বিজয় করে।
আমাকে ফেরারী করে কি সুখ পাও!
আমিও তো কবিতার ছন্দ বুনি,
তোমার সৃষ্টিকে নানা রঙে আঁকি
শব্দের মালা গেঁথে তোমাকেই ডাকি!
তবুও নিরন্তর দারিদ্র এসে
আমাকেই তাড়া করে সারাক্ষণ,
বাসরে দোসর হয় নিত্য অভিমান!
সাধের ধরণীতে করি নাই অনাচার;
তবু কেন তুমি ললাটে সেঁটে দাও
ঘৃণ্য অপবাদ! পরাজিত অভাগার!
তার চেয়ে ভাল, আমাকে নিয়ে চল
যেখানে রচেছো চির সুখের স্বর্গদ্বার।