সময় এসেছে শ্বেত-পত্র প্রকাশের!
রিক্ত পৃথিবীর দুইশতাধিক দেশের জনতা যখন
প্রদূষণের বিষবাষ্পে পর্যুদস্ত, প্রতিপক্ষ ভয়ঙ্কর জৈবাস্ত্র।
তখন তো মানুষের কন্ঠে প্রশ্ন উঠতেই পারে,
এ রহস্যের সৃষ্টি কোথায়? কিনারা কোথায়?


কোভিড নাইনটিনের সেনাধ্যক্ষ্য কে?
অসহায় মানুষ মরছে লাখে লাখে!
রাষ্ট্র বা সরকার প্রধানরা সুরক্ষিত থাকে কি করে?
জাতিসংঘ, বিশ্বস্বাস্থ সংস্থা কোন পক্ষে?
বহুদিনে জমে গেছে প্রশ্নের পাহাড়, এবার চাই জবাব তার!


কোন বিশ্বযুদ্ধেই পুরোবিশ্ব হয়নি তছনছ, এবার কেন?
উহানের প্রভু হেসেছিল বিজয়ের হাসি,
বিজয়ী হলে আবারো কেন হলো আক্রান্ত?
আসলে রাষ্টযন্ত্র কি তবে হয়েছে পরাজিত?
যুদ্ধনীতি কি বলে, পরাজিত পক্ষ করে নিঃশর্ত আত্মসমর্পন।


বাতাসে ভেসে বেড়ায় নানান গুঞ্জন!
গুগল প্রকাশ করে, বহেমিয়ান, ফ্রী ম্যাশনারী, ইলুমিনাতি;
ওরা নাকি ব্যাফোমেট, লুসিফারের উপাসক!
ওরা নাকি কালো জাদু বিদ্যায় পারদর্শী!
এদের সাথে কোভিড নাইনটিন এর সম্পর্র্ক কি?


চারিদিকে আওয়াজ উঠেছে, মানুষ মুক্তি চায়!
কে কার পক্ষে? ধোঁয়াশা কেটে যাক আপাতত।
করোনার প্রভু যদি বিশ্বস্রষ্টা হয়, তবে রাষ্ট্রসমুহ পরাজিত।
নতুবা ষড়যন্ত্র তত্ত্বই কার্যকর; মানুষের বিরুদ্ধে
সক্রিয় শয়তান লুসিফার, রাষ্ট্রযন্ত্র যার পাপেট-তল্পিবাহক!


আজ সময় এসেছে শ্বেত-পত্র প্রকাশের।