নিগ্রহের পর  স্থানান্তর;
অতঃপর সত্য দর্শনে আত্মসমর্পন।
সময়ের বাঁকে বাঁকে এভাবেই বদলে যায়
জীবনের গতিপথ, সামনে আসে অন্য জগৎ।


এভাবেই হয় বুঝি উত্তরণ;
প্রসঙ্গ পাল্টে যাবার আয়োজন শেষে
মহাসমারোহে হয় নব দিগন্তের উন্মোচন।
আসে শ্রান্তিহীন এক সুষম শান্তিময় রাত্রি-দিন।


এখানে অপ্রাপ্তির বেদনা নেই;
নেই বিবর্ণ পুষ্পিকার অবিরত কান্না,
স্বপ্ন ভঙ্গের বিড়ম্বনামুক্ত এক নব জীবন,
তাইতো হৃদাঞ্চলে উদিত হয় এক ভিন্ন নয়ন।


যার সীমায় হাসে অনন্য সৃষ্টি;
স্রষ্টার আশীর্বাদে নামে প্রশান্তির বৃষ্টি,
মুক্তির তৃপ্তি দুই হাত বাড়িয়ে স্বাগত জানায়
নেমে আসে বিজয় সোপান, ছড়িয়ে দেয় মহাতুষ্টি।


কি এক আনন্দে মুগ্ধ হই;
সিক্ত হই বিশুদ্ধ অমৃতের স্পর্শনে,
পুলকিত হই মার্জনার স্বর্গরাজ্য অর্জনে
নিজের অজান্তে নত হয় শির স্রষ্টার আকর্ষণে।