প্রতিশোধের স্পৃহা স্তিমিত না হলে
স্বপ্নের সৌন্দর্য মুছে যাবে হৃদয় থেকে!
নতুন করে জন্ম নিবে না নতুন কুঁড়ি!
আগাছা সর্বস্ব অরণ্য হবে সুবাসিত কানন!


বাতাসে ছড়িয়ে দিলে ক্যান্সারের বিষাক্ত বীজাণু!
রেহাই পাবে কি তুমি অথবা উত্তরসূরী?
তোমার-আমার পরিচয় মুছে যাবে একদিন;
কিন্তু, ইতিহাস বেঁচে রবে জনপদে অনন্তকাল
সবার মাঝে উজ্জল তারকার মত দীপ্যমান।


একদিন দাঁড়াতে হবে সময়ের কাঠগড়ায় আসামী হয়ে!
যেদিন বিচারের বাণী কাঁদবে না নীরবে-নিভৃতে,
রায় ঘোষিত হবে অকুতোভয়ে, দৌর্দন্ড প্রতাপে।


নিজের আজান্তেই, শুধু নিজেরই নয়,
নির্বিচারে সর্বনাশ করে গেলে আগামী রক্তধারার!
যাদের স্থান হবে জনতার হৃদয়ের ঘৃণিত কুটিরে!


মায়ের কাছে যে শ্রেষ্ঠ উপহার,
পারলো না সে নষ্ট সময়ের দেশপ্রেমের সংজ্ঞা বদলে দিতে!
একটা নিষ্ঠুর দমকা বাতাসে নিভে গেল আলোর শিখা!
অনেকটা কষ্ট করে বলে গেল নীরবে-নিঃশব্দে;


“সাবধান! মশক তাড়াতে কোন কথা নয় উচ্চস্বরে,
সবটুকু রক্ত শুষে নিতে দাও নির্বিবাদে!”