অনেক মানুষ দুঃখ-কষ্ট গুলো সহজে ভুলতে পারে না।
পারে না জীবনটাকে নতুন ভাবে সাজাঁতে।
তাদের জীবন আটকে থাকে ঐএক জায়গায়তে।
তারা পারে না কষ্টগুলোকে শক্তি বানিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে।
পারে না সবার সাথে দুঃখ-কষ্টগুলোকে শেয়ার করতে।
আর পারে না মন খুলে কাদঁতে,
এই কারনে এক সময় দুঃখ-কষ্টগুলো বড় হয়ে,
মনেতে বাধাঁয় অজানা রোগের বাসা।
যারা যায় তারা বোঝে না যে, এই মানুষগুলোর অবস্থা কি হবে ?
তারা কি নিয়ে বাঁচবে ?
নিজেদের নতুন নতুন সুখ খোঁজার ব্যস্ততাই।
ভুক্তভুগী মানুষগুলোর জীবনে নামিয়ে আনে অম্যাবসার ঘোর অন্ধকার।
তারা জীবনে বেঁচে থাকার মত, আলো পর্যন্ত খুঁজে পায় না।
কারন জীবনে বাঁচার সাঁধ, তাদের কাছ থেকে চলে যায়।
আর যদিও বেঁচে থাকে, তা হয়ত শুধু নিঃস্বাস নেওয়ার জন্যই ।
তাই এদেরকে মৃত বললেও, একেবারে ভুল বলা হয় না।
সবাই ছেড়ে গেলে শুধু একটা কথায় বলে যায়,
তুমি অনেক সুখী থাকবে,
আমার চেয়ে ভালো কাউকে পাবে,
আমাকে ভুলে তাকে নিয়ে আরও বেশী সুখে থাকবে।
দেখ, একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে।
কিন্তু তারা বলে যায় না ঐ একদিন কবে আসবে ?
অনেকের জীবনে ঐ একদিন আর আসে না।
কারন তারা আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়।
এতে ঐ স্বার্থপর মানুষগুলোর কিছু হয় না,
ক্ষতি হয় ভুক্তভুগী মানুষটি ও তার পরিবারের।
কারন ঐ মানুষটির উপড় বাঁচে পরিবারটি, বাঁচে তাদের স্বপ্ন, জরিয়ে থাকে স্নেহ-ভালোবাসা  ।
হয়ত বা ঐ মানুষটিই থাকে পরিবারের একমাত্র উর্পাজনকারী ব্যক্তি।
তাং- ০৮/০৯/২০১৯ইং