সোহানা;বুকের পৃথিবীর মেরু খুঁজে দেখো
  দেখো দুর্নিবার শাশ্বতের স্মৃতি-
                       ক্ষত,অকাল সন্ধ্যাতারায় নক্ষত্র ।
এরপর রাত এলে....
জোনাকির আলো খেয়ে শপথ নিও;সোহানা!
শাশ্বতের ভিটেমাটি আলপনায় ছুঁয়ে রেখো ডাক নামে
প্রবল শিশির উপেক্ষায় তবু উষ্ণতা দিও শিউলিতলা
সোহানা!শাশ্বত-কে উড়ার আগে পাখা দিও...
আকাশ দিয়ে কিছু নীল দিয়ো বেঁচে থাকবার।


শাশ্বত যেদিন মরে গিয়ে বেঁচে গেলো-
ফিরে এলো গালের বারান্দায় রোদ দেখে,
পাশে কিছু ফুলের টব,পিপাসায় মরুভূমি।
এরপর জানা গেলো প্রজাপতির সঙ্গমের কথা;
এখানে ওখানে বাতাসে শাশ্বতের ভিটেমাটি জঙ্গল
সেখানে গারো পাহাড় উড়ে প্রজাপতির সুখে।


সোহানা?
আচ্ছা,আমি কি গারো পাহাড় হয়ে উড়তে পারিনা?
মেঘ ছুঁয়ে বাঁচতে চাইলেই কি পারি আকাশের দেখা?
সন্ধ্যাতারায় অকাল নক্ষত্র হওয়ার চেয়ে আমি কি হতে পারি নেপচুন?
বলো..বলো..বলো!