অধিকার অনধিকারের সীমানায় দাঁড়িয়ে
কৌতূহলগুলো আমার দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়ে,
কৌতূহল জানি আবিষ্কারের জন্মদাতা
অথচ কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে কি সাপ বেড়য়
কতটুকু বা বিষ তার ফণায়, সেই আশংকা থাকেই আমার।
তাই দাগ কেটে কেটে সীমা টানি আমি
দেওয়ালের ওপারে যাতে নজর না যায় তার থাকে চেষ্টা বড়
মনটাকে কঠিন শাসনে চেনা গণ্ডিতে বেঁধে রাখি
তবুও ঠিকই অজান্তে উঁকি দিয়ে ফেলে সে ওপরে মাথা তুলে ।
স্বভাবজাত কৌতূহল জানি কখনো কখনো বিপদের
চোরাবালিতে নামিয়ে দেয় কাউকে কাউকে, ভয় হয় তাই –
সত্য উদ্ঘাটনের হাতিয়ার , নব উদ্ভাবনের শক্তি
এই কৌতূহলই ঘটনার কবর খুঁড়ে
যখন অপ্রিয় সত্য বের করতেও তৎপর –
তখন সে এক অসুস্থ মানসের পাপ হয়েই জন্মে।
সন্ধানী মনকে বিবেকের বন্ধনে বেঁধে আমি তাই
কৌতূহলকে কব্জা করতে ব্যস্ত হয়ে পড়ি ।