রক্তধারায় প্রযুক্ত চরিত্রের ম্যাপ ছিঁড়ে খুড়ে
অনেকেই হয়েছে বিদ্রোহী --
নতুন সীমানায় গড়েছে তারা নতুন প্রদেশ ।
কতো প্রজন্ম লাগে রক্ত পরিশোধনে , শয়তান থেকে সাধু হয়ে উঠতে?
জ্ঞানের যাদু স্পর্শে বদলে যেতে পারে তো তা এক পুরুষেই
স্বাধীন সত্তার প্রবল প্রমত্ত সৈনিক ‘ইচ্ছাশক্তি’ যখন
যুদ্ধে নামে রক্তের পূর্ব-নির্ধারিত আচরণের প্রাসাদ ভাঙ্গতে-
তাঁর সাথী হয় শুভ আত্মারা--
সেই সংগ্রামীরা যারা শুদ্ধ রক্তের শুভ্রতা ধরে রাখতে
লড়ে যায় জীবনভর।


মানুষ হবার যুদ্ধটা তাই সব মানুষের জন্যেই--


ভাগ্য রচিত রক্ত-ম্যাপের রাজ্যগুলো যখন
জ্ঞানের শাসকে পরিচালিত--
আমরা তখন দেখি আলোকিত এক মানুষকে
জন্ম তাঁর যথা তথা কর্ম তাঁর হয় ভালো ।