বিড়ির নেশা।
সেখ নাসিম আহাম্মাদ।


ঐ যে আসছে সাইকেলে বুড়ো, উনি নিঘ্যাত বিড়ি খেকো।
বিড়ি টানার চক্করে পড়ে, পিঠে বাঁধতে না হয় কুলো দেখো।


টানছে বিড়ি পিছুনে এইবেলা, পোড়া বিড়ি দেরি হলে যাবে নিভে।
শালা বুড়ো! দিয়েছে তো একদম সুতোয় ঠেকিয়ে, টানবি কিভাবে?


দেখল-তো বুড়ো, ছুটছে দুজনে, ফেলে দিলে খাবে বিড়িটারে।
শালা! বুড়ো, খাচ্ছে খাক, কম করে খাক, ভয় নেই ক্যানসারে।


ওহঃ দৌড়ে হাল্লাক, এই পোড়া বিড়ির তরে, ধরব কোথায়, টানব কি?
এর থেকে তো ঢের ভাল ছিল, ছোবড়ার বিড়ি, নয়ত কুমড়োর ডাঁটি।


শালা! আবার মরবি নাকি? মনে নেই কেমন লেগেছিল মাড-গুদামে আগুন।
সে আর বলতে, পড়লে মনে এখনো পিঠে লাগে ব্যাথা, এবার কি বাঁধব গুন।


আচ্ছা বলত! মায়েরা কেন এমন হয়? বড়োরা খেলে কিছু বলেনা-তো।
আগে বড়ো-হ তারপর শুধোশ, এখন শুধলে, পিঠে চামড়া থাকবে নাকো।