কেবল একজন আছেন
যিনি অপ্রিয় সত্য লেখেন।
বলার মতো বুকের পাটা কারো নেই,
লেখা তো বহু বহু দূরের কথা।
তিনি মহিলা হয়েও পুরুষ
আর আমরা পুরুষ হয়েও মহিলা।


অপ্রিয় সত্য সকলেই ঘৃণা করে,
তাই ওনাকেও আমরা ঘৃণা করি।
অপ্রিয় সত্য বলার অপরাধ ফাঁসি।
আসলে আমরা সকলে ঘাড় কাত করে
মিথ্যে বলতে অভ্যস্ত।
সত্যকেই ভয় পাই,
আর অপ্রিয় সত্য...!


আমরা কাপুরুষ বলেই বীরপুরুষদের ঘৃণা করি-
নিজেদের অক্ষমতা ঢাকার জন্য।
মিথ্যের ওপর দুনিয়া দাঁড়িয়ে-
এখানে সত্যি চলে না
আর অপ্রিয় সত্যতো শতাব্দীর ওপারের কথা।


আমি তাকে প্রণাম করি।
তাকে না প্রণাম করলে আমি লিখতে পারবো না।
লিখতে গেলে দুঃসাহস না লাগতে পারে,
সৎসাহসের দরকার।
দুঃসাহসীরা মিথ্যাবাদী,
সৎসাহসীরা সত্যবান্‌।
কবিতার জন্ম সৎসাহস থেকেই।
দুঃসাহস থেকে যা জন্মায়, তা প্রলাপ।