একটি লেখা হুবহু চুরি ছাড়াও নানা কায়দায় চুরি হয়।

এআসরে নিবিড় পাঠ অভ্যাসের কারনে আমার অভিজ্ঞতা আসরের নব্বই ভাগ কবিই চোর।এতালিকায় আমার নামটা শির্ষে।

the second sex এর লেখিকা সিমন দ্য ব্যবিহার...বাংলা দ্বিতীয় লিঙ্গ নামে খুব সাড়া জাগানো বইটির লেখক হুমায়ূন আজাদ।
আমি গগন হরকরার কথা(বিতর্কিত)একবারও বলবোনা।কারন আমি অন্ধভক্তের তোপে পড়ে কিছু অকথ্য শব্দ,বাক্য পড়তে চাইনা।এ আসরেই এ ভাষার পূর্বঅভিজ্ঞতা আছে।

যাহোক মুল কথায় ফিরি,চুরির ধরণ...

ভাব,ভাবনা,প্রকাশ শৈলী,বিশেষ শব্দবন্ধ,রূপক,উপমা আমরা অহরহই চুরি করছি।চুরি করছি যেমন অন্যের লেখা হতে তেমনি নিজের থেকেও।

চুরি কেন করি?
সহজ উত্তর নিজের আর লেখার ক্ষমতা নাই বলে।

ইদানিং কালের আসরের একটি অভিজ্ঞতা বলি...
একজন কবি দুজন কবির কবিতায় মন্তব্য করলেন, এ লেখাটা ভাল লাগলো না কারন এ লেখার শুরুতেই একটি গানের কথা মনে করায়।

অবাক হলাম দুজন কবির মন্তব্যত্তরে।একজন বললেন ধন্যবাদ কবি এটা মনে রাখবো।আর অন্যজন মন্তব্যকারীকে জুতাপেটা করলেন।কেউ তেলে জল ও চাটুকার কেউ চুনকালি দিলেন।কবিকে বললেন আচ্ছা মতো..দেখে আসুন।
অনুকরন তো চুরিই...নাকি?

কবিতা হোক স্বকীয়।বিতর্কের জন্য নয় এ লেখা আমার বিশ্বাস।