অবনীর মাটিতে অবতরণ তো একই নিয়মে হতো
জন্মের এক মিনিটের মধ্যে একই নিয়মে কেঁদে উঠে
জানিয়ে দিত আমি এসে গেছি!
আঁখিতে আলোর প্রথম আলিঙ্গন ছিল একই নিয়মে;
একই নিয়মে ফুলের সৌরভ বয়ে এনে বাতাস জানাতো অভিনন্দন।
এই দিন, বিশেষ দিন-
“শুভ জন্মদিন”
সকলেই পেত একটি নতুন নাম।


তবু-
স্মরণীয় দিনটি পালনের শুরুটা শুধু পুরুষদের জন্যই ছিল
নিষিদ্ধ ছিল নারী জগতের জন্য!
কালের বিবর্তনে আজ নারীরাও পেয়েছে
মোমের আলোয় জন্মদিনকে সাজানোর অধিকার...
মোম পুরোটা জ্বলে যাবার আগেই তা নিভিয়ে দিয়ে....
বুঝিয়ে দেবার অধিকার-জীবন সায়াহ্নের এখনো হয়নি সময়.....
এ যুগের জন্মদিন বিভেদহীন
সকলের কণ্ঠে একটিই গান
"হ্যাপী বার্থডে টু ইউ”
দুই বোন “প্যাটি হিল” এবং “মিলড্রেড জে হিল”
এ গান রচনা করে সারা বিশ্বের জন্মদিনকে গেঁথেছেন একটি সুরে!



**আজ আমার জন্মদিনে লেখা কবিতাটি আসরের সকল কবি বন্ধুদেরকে উৎসর্গ করলাম!