পবিত্র ঈদের দিনে
আতরের মতো বিলিয়ে দে আপন সুবাস।
বিভেদ বিবাদ ভুলে, প্রাণের প্রাঙ্গণে বিছিয়ে দে,
সমতা ও মমতার শীতল পাটি!
*** আসরের সকল এডমিন কবি পাঠক ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানাই পবিত্র ঈদুল আযহার
আন্তরিক শুভেচ্ছা।
পবিত্র ঈদের দিনে
আতরের মতো বিলিয়ে দে আপন সুবাস।
বিভেদ বিবাদ ভুলে, প্রাণের প্রাঙ্গণে বিছিয়ে দে,
সমতা ও মমতার শীতল পাটি!
*** আসরের সকল এডমিন কবি পাঠক ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানাই পবিত্র ঈদুল আযহার
আন্তরিক শুভেচ্ছা।
কবিতাটির উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
Use the following form to leave your comment on this poem.
এখানে এপর্যন্ত ৪২টি মন্তব্য এসেছে।
হে আল্লাহ!
দাও সকলকেই মন ও প্রাণের
অপূর্ব সেই মননের চমৎকার
সমবেত পবিত্র ঈদ বলে কথা'
রয় যে সকল মানুষের আত্মায়।
সেই তরে প্রিয় সম্মানিত কবি'র
নিবেদনে হই যেন সহমত এই
উদযাপিত ঈদের আনন্দে।।
একটু দেরী উত্তর দেওয়াতে
দুঃখিত। সময়ের খুবই অভাবে।
মনে কিছু নিবেন না। ভাল থাকবেন সতত। দোয়া রইল অফুরন্ত।।
অতুলনীয় কবিতা উপহার দিলেন প্রিয় কবি। ভীষণ মুগ্ধ হয়েছি কবিতা পাঠে। শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো। সব সময় ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এই কামনা অবিরত
আল্ল তা'আলা হবে প্রিয় কবি।
অপূর্ব সুন্দর আহ্বান।
শাওয়াল মাসে ঈদের চাঁদে আজ যে খুশির দিন
ঈদ পরবে আজ সকাসে মান রে তার ওই ঋণ।
রমজানেতে রোজার মাসে মুক্ত কলুস তায়
ভোগ আর বিলায় কর রে বিনাস বিধান তাহার রায়।
কাবিল না হয় হাবিল সবে কুরবানীর আজ দিন
যথায়; স্বপ্নাদেশে পুত্র দানে নিঃস্ব ইব্রাহিম।
আল্লাহ তালহা তাই কি সে আর! সে দান কি সে লয়
মায়ায় তাহার সে ধন নহে পশুই জবাই হয়।
আজ যে আগুন আসবে নেমে কুরবানী তোর নিতে
সব গুণাহ মুকুব তথায় ভুলিস না তায় দিতে।
আল কুরআনে হাবিল এবং কাবিলের উল্লেখ পাওয়া যায়। হাবিল প্রথম মানুষ যে আল্লাহর জন্য একটি পশু কুুরবানী করেন । ইবনে কাসির বর্ণনা করেছেন যে, হাবিল একটি ভেড়া এবং তার ভাই কাবিল তার ফসলের কিছু অংশ স্রষ্টার উদ্দেশ্যে নিবেদন করে। আল্লাহর নির্ধারিত পদ্ধতি ছিল যে আগুন আকাশ থেকে নেমে আসবে এবং গ্রহণযোগ্য কুরবানী গ্রহণ করবে। তদনুসারে, আগুন নেমে আসে এবং হাবিলের জবেহকৃত পশুটির কুরবানী গ্রহণ করে। অন্যদিকে কাবিলের ফসল কুরবানী প্রত্যাখ্যান করে। কাবিল এই ঘটনায় ঈর্ষান্বিত হয় ও সামাজিভাবে অপমানবোধ করে কুরবানী কবুল না হওয়ার বিষয়টিতে তার ভাই হাবিলকে হত্যা করে, যা মানব ইতিহাসের প্রথম হত্যাকাণ্ড হিসেবে পরিচিত। কাবিল তার কৃতকর্মের জন্যে অনুতপ্ত না হওয়ায় আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেননি।
ইসলামের বিভিন্ন বর্ণনা অনুযায়ী, মহান আল্লাহ তা’আলা ইসলামের রাসুল হযরত ইব্রাহীম কে স্বপ্নযোগে তাঁর সবচেয়ে প্রিয় বস্তুটি কুরবানি করার নির্দেশ দেনঃ “তুমি তোমার প্রিয় বস্তু আল্লাহর নামে কোরবানি কর”। ইব্রাহীম স্বপ্নে এ আদেশ পেয়ে ১০টি উট কোরবানি করলেন। পুনরায় তিনি একই স্বপ্ন দেখলেন। ইব্রাহীম আবার ১০০টি উট কোরবানি করেন।এরপরেও তিনি একই স্বপ্ন দেখে ভাবলেন, আমার কাছে তো এ মুহূর্তে প্রিয় পুত্র ইসমাইল (আ.) ছাড়া আর কোনো প্রিয় বস্তু নেই। তখন তিনি পুত্রকে কোরবানির উদ্দেশ্যে আরাফাতের ময়দানের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। যখন ইব্রাহীম আরাফাত পর্বতের উপর তাঁর পুত্রকে কোরবানি দেয়ার জন্য গলদেশে ছুরি চালানোর চেষ্টা করেন, তখন তিনি বিস্মিত হয়ে দেখেন যে তাঁর পুত্রের পরিবর্তে একটি প্রাণী কোরবানি হয়েছে এবং তাঁর পুত্রের কোন ক্ষতি হয়নি। এই ঘটনাকে স্মরণ করে সারা বিশ্বের মুসলিম ধর্মাবলম্বীরা আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য প্রতি বছর এই দিবসটি ঈদ উল আধহা নামে উদ্যাপন করে।
সুবাসিত হোক ও গো সঞ্চারিণী । ভালোবাসার আলো জ্বেলে এভাবেই ছড়িয়ে দিন অন্তরের অনন্ত বাসনা । খুব ভালো থাকুন প্রিয় ।
সে যেন দিনের প্রথম আলো
দাঁড়ায় পাশে সরিয়ে দিয়ে কালো।
ভিতর থেকে বলে ভালবাসার দীপ জ্বালো
জীবন সবার হোক ভালো আলো আমার আলো।
ভালো থাকুন রক্তিম শুভেচ্ছা ।
কাকতালীয় হলেও আজকে প্রকাশিত আমার এবং আপনার কবিতার বিষয়বস্তু এক। তবে পার্থক্যটা লক্ষণীয় এই যে, আপনি বিন্দুতে সিন্ধু গড়লেন আর আমি সিন্ধুতে সাঁতরানোর চেষ্টা করেছি।
খুব সুন্দর।
সতত শ্রদ্ধা।
ভাল থাকুন সব সময় এবং সাবধানে থাকুন এই দুঃসময়ে।
সুন্দর !
ভালো থাকুন সবাই।
অফুরন্ত শুভেচ্ছা রইল।
খুব সুন্দর নির্মল ভাবনার কবিতা, পাঠে মন ভরলো, আন্তরিক শুভেচ্ছা রইল কবিকে।
দারুণ!
কবি খুব ভালো লাগলো,
ঈদ মুবারক।
,
শুভেচ্ছা রইল কবি। কী সুন্দর করে লিখলেন। ভালো লাগল।
মানবিক উচ্চারণে প্রাণ ভরে যায়।
যখন ভাবি-
ধর্ম তোমার কোথায় নিবাস
বোরখায় না লাল সিঁদুরে?
ধর্ম কারে দিচ্ছ মদদ,
মৌলভী না ওই ব্রাহ্মণেরে?
ধর্ম তুমি থাকছো কোথায়
চুল দাড়ি না পৈতের গিঁটে?
কোথায় তোমার আসল ঘাঁটি
মক্কায় না সতীর পিটে?
ধর্ম তুমি কোথায় ঘোরো
বাবরিতে না রাম মন্দিরে?
ভাসছ নাকি শুনতে পেলাম
রাজনীতির ঐ ক্রোধের জোয়ারে।
ধর্ম তুমি তৃপ্ত কিসে,
কুরবানী না বলিদান?
কখন তুমি নাড়াও মাথা
আজান না গীতার গানে?
ধর্ম তোমার ইচ্ছাটা কি
বিভেদ না রক্তমাখা?
স্রষ্টার সব সৃষ্টিকে কি
ধন্দ দিয়ে সরিয়ে রাখা?
ধর্ম মোদের ভাগ করেছে
জগৎজুড়ে জাত বেজাতে;
দুঃখ পাই মনের মাঝে
এসে এই জীবন সাঁঝে।
এমনি করেই চলবে কি সব
অতীত থেকে ওই ভবিষ্যৎ;
অন্ধকারের ওই রাজত্ব ছেড়ে,
আসবে না কি সেই প্রভাত?
কঠিন লাগে ধর্মের বেড়া,
এই জীবনটাই থাকছে ঘেরা;
মানবতা মনুষ্যত্ব সব হারিয়ে,
ওই ধর্মটাই বাহন ঘোড়া।
শাসক-শোষক সব মেতেছে,
ধর্ম দিয়ে বাঁধন দিতে;
ওরা অন্ধকারে চোরের মত,
চাচ্ছে সব দখল নিতে।
সঠিক দিনে সঠিক ভাবনার প্রকাশ
পাতায় রেখে গেলাম মুগ্ধতা একরাশ।
ভালো থাকবেন সম্মানীয়া কবি।
কবি সংক্ষেপে সুন্দর জীবনমুখী ধর্মীয় অনুভুতির প্রকাশ খুবই ভালো লাগলো ধন্যবাদ।
🌙 ঈদ মোবারক 🌙প্রিয় কবি।
ঈদ মোবারক!
ঈদুল আযহার চমৎকার জীবনমুখী ধর্মীয় অনুভবের কবিতা,
ভাল লাগল, শুভকামনা রইল।
ধর্মানুভূতি এবং মানবতাবাদের অনবদ্য উপস্থাপনা প্রিয় কবি! দারুন আহ্বান! ভীষণ ভালো লাগলো! অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই। ঈদ মোবারক!
মানবতার, অনবদ্য ভাবনার ধর্মীয় কাব্য , মুগ্ধ ।
প্রিয়কবিকে ঈদ মুবারক, শুভকামনা জানাই , ভাল থাকুন সদা ।
সুন্দর ঈদ কাব্য।
ঈদের শুভেচ্ছা রইল।
ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন।
সুন্দর বার্তা। ঈদের শুভেচ্ছা আপনাকেও।
কবি কিংবা কবিতা খুঁজে বের করার জন্য উপরের সার্চ বক্সটি ব্যবহার করুন।
Please use the above search box to find any poet or poems listed with us.