ল্যাবরেটরির ঘোরালো আবর্তে
জীবন যখন খেই হারিয়ে ফেলে
এসিডের কড়া ঝাঁজ আর
গ্যাসের কামুক কুয়াশায়;
এতোটুকু স্বস্তির এলবামে
নিজেকে ধরে রাখতে গিয়ে
ব্যর্থ হয় ঝলসানো স্নায়ু।


কিসের এ মাদকতা- কিসের!
অজান্তেই এগিয়ে  যাই
কমন রুমের দরজায়।
সাধ জাগে টেনিসের বল হতে।
তোমার হাতের অশরীরী স্পর্শ
যেনো গ্ল্যাক্সোস-ডি লিকুইড
রক্তের হিমোগ্লোবিনে শক্তি আনে।
তখন তুমি টেনিসর নও
শান্তিদায়িনী অপ্সরী কোনো।


রচনাকাল: জামালপুর, ১৫ অক্টোবর ১৯৭৭