রাজ্য শ্মষাণ হলো রে ভাই,
মশার উৎপাতে।
মাছির দেখি ভ্যাঁনভ্যানি,
দশার ভগ্নোপাতে।
মাছি-মশা এক হয়েছে,
মানুষের বিবেক খেতে।
কেউবা কথ্য প্রজা;
কেউবা মারে বিষঝারি-
মারছে দো-হাতে।
অন্য প্রজাভুক্ত যারা,
আহাজারিতে ব্যস্ত।
কেউবা জ্বরে, কেউ অভাবে-
কেউ জারিতে ন্যস্ত।
ভুক্তভোগীরা মজা পাচ্ছে,
শক্ত দাঁতের ছোবলে।
হায়নারা নীতিপাতে,
আর সবি তাঁর কবলে।
‘ডিজিট’ হারা টাল যে ওরা,
‘প্র’ হারা যুক্তি।
শয়তানেরি কারখানাতে,
পকেট ভরাতে ভক্তি।
এমন দশা সর্বনাসা,
চলবে কতকাল।
দক্ষ পিতার যোগ্য মেয়েরে,
ভোগাবি হেরে তাল।
হাল ছেড়েনা- মহিয়সী,
যোগ্য পিতার মেয়ে।
সোনার বাংলায় অবিচার কেন?
কী হবে তাদের দিয়ে।
দূভোর্গেতে মরে শিশু,
ভঙ্গুর জনপথ।
অন্ন, বস্ত্র বাসস্থান আর-
চিকিৎসার কুপোকাত।
আবার যেন ডাকছে মার্চে,
আবার ডাকে একাত্তুর।
বায়ান্ন আবার কথা বলে,
ছয় দফারি রাখে সুর।
২৮.০৭.১৯খ্রি. রবিবার।