হে তুমি ব্রীড়া ক্রীড়া পটীয়সী, একটা গোলাপ পেয়ে, এতো খুশী
কিচ্ছু না বলে আমায় বসতে বলে সিঁড়ি বেয়ে উঠে গেলে ঢিমে তালে ভেবেছো
একজন দেবে শিস, সন্মুখে মন্দির তোমার, পশ্চাতে শিরীষ ! আর
সিঁড়ি ভাঙা অংকগুলো ভারী দোলন চাঁপার লোড সেডিং করে দিলো
রবে কি না রবে আকাশ চন্দ্র সিন্ধু , হিমাদ্রি স্তম্ভ, অহো এই তব কহো অহংকার
অর্ধেক পৃথিবী তার টান্ টান্ ২০ পারসেন্ট কার্পাস আর ৮০ পারসেন্ট সিল্ক ।।


এইতো দিলাম আমি নির্বিষ শিস,
এমন বলিউডি ধীরজ মন্থর মন্দগামী দোলন ঝুলন কদম্বের বন
উচাটন, শোনো শোনো মিল্কি ওয়ে কক্ষ বিচ্যুত হবে শন শন ছায়াপথ হারিয়ে যাবে
তোমার উঠোনে আজ রাতে উড়বে ফানুস,
আমি তো ছাই "তাম্বুলরঙা" চিচিংফাঁকে বেঁধে রাখা একটা "পোষ্য" মানুষ !**


----------------------------
** ঋণ স্বীকার "তাম্বুলরঙা" "পোষ্য" => কবির ছদ্মনাম "রৈত", উনি এই আসরে অন্যকোনো নামে লেখেন কিনা আমি জানিনা। খুব সম্ভব লেখেন না, কেননা আমি ওনার  ভাষা এবং শব্দের কারুকার্য দেখেই বুঝে যেতাম এটা ওনার লেখা ...
"তবু তাম্বুলরঙা হুক
দেখেছে অভ্রচূর্ণ কবিরা এর সামনে এসে মার্জার, পোষ্য, নিশ্চুপ
সহজ ম্যাজিক আমিও ভুলে গেছি
কম্বিনেশন লক, কিভাবে ডায়ালিব সঠিক সংখ্যা
হিমবাহ পেরিয়ে আসবে বহ্নিযুগ?
---------------------------