[আমি আর কোনোদিন তোমার গানের লগে তবলা বাজামু না
আমি এক্ষনি কইয়া দিলাম
(জনান্তিকে - তোমার চুলের গন্ধে আমি মাত্রা মিস কইরা ফালাই)
তুমি আর যাই কোরো, আমারে পটাইতে পারবা না
আমি হইলাম গিয়া একটা পুরা ঢাকাইয়া রাম ছাগল,
একবার খুঁটি ধরলে এক কাইক্ নড়মু না,
আমারে নড়াইতে গিয়া তুমি হইবা পাগল!]
‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍------------------------------‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍------------------------------


তাই বুঝি?...... উমম্ ...!
হে তুমি ভন্ড গন্ধর্ব কুমার আমার
তোমাকে পটাতে আমার একটা ঝুলন ঘড়ির একটা দোলন,
তুমিতো দেখোনি এখনো আমার ঘুরন্ত তুরপুন চোখের টিপ,
শারীরিক নিপুণ বিশেষ কৌণিক নিষিদ্ধ ইশারা!


এই দ্যাখো নীল মর্ফো মেনেলাস প্রজাপতি উড়িয়ে দিলুম
একটা প্রবাল দ্বীপ ভেসে গ্যালো
নাও, ধরে নাও, ... না, না, হাতের মুষ্ঠিতে নয়, ওষ্ঠ
বিষুব করো, মেঘেদের প্রবেশ করতে দাও,
দীর্ঘ চুমুক দাও বাতাসের রিম,
মেরুন চেরির রঙ আর স্ট্রবেরি সুবাস শুষে নাও
হাজারো পিদিম জ্বলবে দেখো রিমঝিম ...
--- ---
--- ---
(নারী কণ্ঠ),
এই, তোমার কী হোলো? তোমার ভাষায়, "অমুন কাঁঠাল খাম্বার মত থম মাইরা খাড়াইয়া
আছো কেন জী? মূর্তি হইয়া গ্যছো মালুম হইতাছে!
হতভম্ব স্তম্ভ হয়ে গেলে? কাহারবার 'সম' হারিয়ে গেলো?
সঙ্গীত মুখরা হোলো? নৃত্য থেমে গেলো? ইন্দ্রপুরী বিচ্যুত হবে?
হে আমার ঢাকাইয়া ভন্ড গন্ধর্ব  কুমার?
---হি। হি। হি!" *
‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍------------------------------
* এই কবিতাটা আমি আমার শ্রদ্ধেয় (এবং বন্ধু) কবিবর সঞ্জয় কর্মকার কে উৎসর্গ করলাম। এই আসরে, উনি আমাকে অনেক অনুপ্রাণিত করেছেন, আমি ওনার কাছে চিরদিন ঋণী হয়ে থাকবো। অবশ্য এই আসরে আরো বেশ কিছু কবিদের কাছেও আমি ঋণী সেটা বলতেই হয়!


** ইচ্ছে করলে এই লেখাটার ভূমিকাটা আমার প্রথম মন্তব্যে পড়ে নিতে পারেন।