হে অনঙ্গ তনুকা
স্পর্শকাতর শরীর ছুঁয়ে
একসমুদ্র স্নানে হিমঘোর
বরফ রঙের বয়সী আকাশ
অপরিপক্ক রোদের ভেতর!


চাহনি যেন উড়ন্ত পাখীর ঠোঁটে
স্ফুলিঙ্গের প্রবেশ
আঙ্গুলের অতলে সতত গোপন
প্রেমার্দ্র অশেষ!


শাড়ির আড়ালে
স্বর্গচ্যূত অঙ্গবন্দরে  
ঠোঁটময় ঠোঁট জলসিক্ত লজ্জায়
উজ্জ্বল যুগল ঊরু
সুশোভিত দেবদারু
একশত একত্রিশটি ভাঁজ
তোমার পাতায় পাতায়


তোমার ঢেউয়ের ভাঁজে ভাঁজে  
এক মায়াবী আগুন
নাভী রন্ধ্র দিয়ে ভেসে আসে
অজস্র রাত্রির গুনগুন


যদি ফিরে আসে সেই চোখ
পরাণের দুর্বা ঘাসে
উনপঞ্চাশ বুদবুদ বন্ধক দিব
হাওয়া আর ঢেউয়ের উল্টোদিকে
অবাধ্য বিষণ্ণ রাতে!


শোকার্ত  শিরার ভেতর উড়ন্ত ফানুস
তুমি নিপট বড়ই সুন্দরী...
আমি নিতান্তই খুবই নিম্নবিত্ত এক মানুষ!
-স্বপ্নময় স্বপন©