তার ওই রূপ নয়তো ভুলিবার।
আকাশের বুকে ভেসে থাকা
এক গুচ্ছ মেঘের মতো ছিল তার বেণি রাশি
কি যে সেই অপরূপ রূপ ছিল তার!
তার দুই  দৃষ্টিতে  ছিল এক উজ্জ্বল তটরেখা,
আর হরিণি দৃষ্টিতে যখনি তাকাইতো
তখন জুড়াইত এই বক্ষখানি।
কি যে সেই অপরূপ রূপ!
কি সুন্দর ছিল তার গতিবিধি,
মনে হয় যেন কোন বনের হরিণি
দোদুল্যমান গতিতে এগিয়ে চলেছে।
নিষ্পাপ পুষ্পরাজির মতন ছিল তার কোমল হৃদয়
যা কোন পাষান পাষাণী কেও সহজে জয় করে নিত,
আর ঠিক যেন জোৎস্না রাতের মতো
সমুজ্জ্বল ছিল তার মুখমন্ডল
যা পরিদর্শনে বিকশিত হইতাম আমি,
মনে হত নিয়মিত যেন কোন
দৈবিক সত্তার সঞ্চার ঘটিয়ে চলেছে।
গোলাপের পাপড়ির মতন অর্দ্ধস্ফুটিত
ছিল তার ঠোঁট যুগল এক অনন্য বৈশিষ্ঠ স্বরূপ!
সব মিলিয়ে যেন স্বর্গের কোন দৈবিক পরি মর্তে অনয়ন করেছে।
কি যে সেই মুক্তার ন্যায় রূপ! যা কখনই মুছে যাওয়ার নয়,
যা এখনো আমার হৃদয়ে গাঁথা রয়েছে।।


উৎস্বর্গীকৃত
অমৃতা ব্যানার্জ্জী


বৃহস্পতিবার
১৪২৩বঙ্গাব্দ/২০১৬ সন
তাং-২২/০৯/২০১৬,বাংলা-৫ই আশ্বিন
স্থান-কান্দি ছাত্রাবাস (বিদ্যার্থী ভবন)
সময়-সকাল ৯:২৭ মিনিট