সুজন দর্শনে যাবো বলে
ঘর থেকে বাহির, আর বাহির থেকে ভেতর করতে করতে পার হল অনেকটা সময় ;
অভাগা সময়কে নাড়িয়ে,
দুঃখের বাড়ির পাহারাদার এসে নিমন্ত্রন করে বলে,
"সুখেরা সব খাবি খাচ্ছে মন্ত্রি, আমলা পাড়ায়, এবার আপনার পালা। আসুন জলদি করে, সুখ- দুঃখের বীজ
বোনবার বতর ফুরিয়ে গেল!"
আমার সুজনের অবস্থা জানা হয়না ।
কষ্টেরা ফেরি করে ওপাড়ায়।
কাল এ পাড়ার পালা।
পথে হাঁটা সূ্র্য হেঁটেই যাচ্ছে, গাছে গাছে কুয়াশার বিবাদ
পাখিদের দালানে আসে শীতের আমেজ
কষ্টের বাগানে হাঁটে কতকগুলো কষ্ট গাছ
যা রোপিত হয়েছিল কোন এক অন্ধকারে
পাল ছেড়া নৌকার হালে।
আমি তাই সুজন খুঁজে খুঁজে
আয়নার সামনে দাড়াই।