♦(আমার গ্রামের বাড়ি জন্মভূমির পাশ দিয়েই বহমান মধুমতি নদী।  পাশেই পাটগাতি লঞ্চঘাট, টুঙ্গিপাড়া। এই ঘাট দিয়েই বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবার যাওয়া আসা করতেন।)♦


কতজন যে কবিতা লেখে কতজন চেয়ে চেয়ে দ্যাখে      তড়পায় স্মৃতি
এই সেই ঘাট  পাটগাতি হাট  কত জীবনের হয়েছে ইতি।


এই যে শ্মশান নীরব শুনশান দক্ষিনে মধুমতি নদী।
ঘাটে বাঁধা তরী  মনে মনে স্মরি বয়ে চলে এখনো নিরবধি।


নেই সেই মাঝি পূজো পার্বণ সাঁজি নেই কোন স্রোতধারা
ম্রিয়মাণ  মৃত্যুর মতো
কী যে এক ব্যথা  হৃদয়েতে গাঁথা  মরমে মরমে হই সারা হই নিত্য আহত।


হায় মধুমতি!
একদিন  সত্যিকারে  লঞ্চ আর স্টিমারে
ছুঁয়ে যেত পাটগাতি ঘাট
হতো যথেষ্ট লোক সমাগম  হে শেখ মুজিব জানাতে তোমারে স্বাগতম
আহ্! কি অপূর্বতায় চলতো ভাষণ  জি,টি,স্কুল মাঠ।


এই সেই ঘাট  পাটগাতি হাট  নীরব শ্মশান
নাই রে জনক চোখের পলক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
আছে তাঁর স্মৃতি গাই তাঁর গীতি মনের অভ্রফুলে
সাজাই একা একা হয়ে যেতে পারে দেখা আবার এই মধুমতি কূলে!


২০/০১/২০২০