এখানে হিমাঙ্কের সংখ্যা নিয়ে খেলে দেব দূত
আর জৌলুস ভরা বাণী দেয়।
বাণীগুলো মেঘের ভেলায় ভেসে ভেসে
ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্র তর হয়ে
ঝরে পড়ে ধরণীর গায়।
এদিকে সবই সাদা...
গাছ গুলো ন্যাড়া, ন্যাড়া ডালে তুষার জমে জমে
মনে হয় তুষারের গাছ...,
চিত্রকরের মানস পটে আঁকা ছবি।
সবুজ পাতা, দু্র্বা ঘাস, রাস্তা ঘাট
সবই সাদার নীচে
আচ্ছন্ন, শান্ত সমাহিত নীরব চারিদিক।
কি অদ্ভুত সাদা পেঁজা তুলোর মতো
রাতের আকাশ থেকে ঝরে পড়ে ফ্লারিস...।
সবকিছু ঢেকে যায় চিক চিকে নরম শীতল...।
আহ কি শান্ত শীতল নীরব!
জানিনা জোনাকিরা তখন কোথায় থাকে, কি খায়?
মাঝে মধ্যে ৩০ ডিগ্রীরও নীচে নেমে যায় হিমাঙ্ক।
এখানে সর্ষে ফুল নেই,
তবুও রাতের আকাশে ফোটে আতসবাজি
রঙ্গিন হয় চারিদিক...।
বাজি র শব্দ ঝলকানি আর রাতের আঁধারে
বুনো হাস অথবা গাঙচিলের আর্ত চিত্কার
বলে যায় নতুন বছর এসে গেছে।।
শুভ নব বর্ষ।।


ভালো থাকবেন আসরের প্রিয় কবিগণ। কানাডা থেকে।