আমাদের পূর্ব পুরুষেরা একে একে চলে গেছে
মূলত তারা ছিলো দরিদ্র কৃষক
কেউ কেউ গেরস্ত বা বর্গাদার।
যতটুকু জানি কেউ ছিল না মাফিয়া সন্ত্রাসী,
ছিল না অত্যাচারি জমিদার।


পারস্য থেকে কয়েক শতাব্দী আগে
বারো আউলিয়া অনুরাগে
এসেছিলো তারা এদেশে
উদ্দেশ্যে মূলত ধর্ম প্রচার।


এরপর কেউ কেউ প্রত্যক্ষ পরোক্ষ ভাবে
হয়ে যায় আউলিয়া সহকারি।
ইশ্বরের একত্ববাদ, নৈকট্য লাভে
মানুষের করণীয় জ্ঞান
করেছিল অকাতরে দান।


আধ্যাত্মিক সাধনায় গেলে
ওপারের শান্তি মেলে
মানুষের দৃষ্টি সেদিকে করেছিল ধাবমান।


এর পর তারা এদেশের মানুষের সাথে মেশে
আত্মীয় হয় অবশেষে,
বিয়ে শাদি করে
রুটি রুজির কাজে কৃষিকেই বেছে নেয় অক্লেশে।


তাদের দেহাবশেষ আজও এদেশের মাটিতে মিশে আছে।


আমার পূর্ব পুরুষেরা বংশ পরম্পরা
সর্ব জ্যৈষ্ঠ মরহুম কালু শরীফ
আছেন এ মাটিতে মিশে,
এর পর পরাণ শরীফ
পর জিন্দার শরীফ পর জব্বার শরীফ
তার পর হারেজ শরীফ অবশেষে।


আমাদের পূর্ব পুরুষেরা একে একে চলে গেছে
মূলত তারা ছিলো দরিদ্র কৃষক
কেউ কেউ গেরস্ত বা বর্গাদার।
যতটুকু জানি কেউ ছিল না মাফিয়া সন্ত্রাসী,
ছিল না অত্যাচারি জমিদার।