দুর্ভিক্ষের উদ্দাম হাহাকারে-ও
            আমি সুরভীর চোখে /চোখ রাইখা
            কয়েকশ প্রহর কাটাইয়া দিছি।


               নাওয়া নাই----খাওয়া নাই
             কাগজের কলমের লেখা থুইয়া
        তার চক্ষে চোখ রাইখা / পরখ করতেছি
    খোদার নিয়ামতের কি শান !!কি তেলেসমাতি!!


                   কমরেড ডাকতাছে,
       "মিয়া ভাই, জুম্মার দিন, নমাজে যাইবানা।"
আমি কইলাম,'সিজদায় লুটাইবো আজ তার চরণে'।
          
           সৃষ্টিরে পূজা কইরা স্রষ্টারে পাওয়ার
          কোনো নীল নকশা আঁকা যায় কিনা??
          কোনো উপায় আছে কিনা, দেখতেছি!!


             জাইনা রাখো কমরেড !
        সারা দুনিয়ার দ্বীনদারদের মধ‍্যে
          আমিই একমাত্র নিঃসঙ্গ  কাফের।
                   যা বুঝতাছি!
       জনাকীর্ণ জাহান্নামেও দুনিয়ার মতো
           আমার একাই থাকা লাগবো।
                  
          আমার বাম অলিন্দের খবর যদি
   কোনোদিন কোনো সাংবাদিক টের পাইয়াও যায়।
   যদি বুঝবার পারে,সুরভীর দুই চক্ষের বিনিময়ে
              সুন্দর কাশ্মীর বেইচা দিছি।
         তখন কি আমার ফাঁসি হইবো কও ?
              
                 অতো ভয়ের কিছু নাই !
        আমি হইলাম বর্ডার ক্রস করা পোলা।!
        আমারে আইন দেখাইয়া লাভ নাই।।
              জজ-- হাইকোর্টও দুইজনের
           ভালোবাসার বিনিময়ে কিইনা নিমু।
     ভালোবাসার নতুন মুদ্রা চালু কইরা ডলারে ধস নামামু।
                   হা! হা! হা!
   কথা শুইনা হাসতেছে গৌরীপুরের সেই বৃহন্নলা
    হাসতেই আছে! হাসতেই আছে! থামে আর না!