যণ্ত্রণাতে জীবন শেষ, মনের ভিতর জ্বালা,
বেচারাকে দেখলে সবাই বলে – ‘ধূর শালা’।


স্কুল আর কলেজ পার হওয়াতে উনিশ হলো বয়স
যৌবনেতে পড়লো যে পা মনটা হলো সরস।
পছন্দটা ছিলো যে তার ‘এক্কেরে টপক্লাস’,
নিজে হয়তো গবেট তবু বান্ধবী এ প্লাস।


এক বিকেলে মেয়েটির সাথে প্রেমালাপের ক্ষণে
এক বখাটে ফেললো দেখে - অমনি পড়লো মনে ..
‘কি রে, ধূর শালা’, বলে এমন দিলো ঝাড়,
টপক্লাস বান্ধবীর সামনে প্রেস্টিজ পাংচার।


মহল্লাতে খেলতো ক্রিকেট অলরাউন্ডার বটে,
মাঝেমধ্যে খেলতে গিয়ে হাফসেন্চুরী জোটে।
এক দোতলায় পড়লো যখন ছক্কা মারা বল,
ফেরত দিতে আসলো কোনো সুন্দরী কমল।


লজ্জা পেয়ে হাত বাড়িয়ে বলটা যখন নিলো,
বাদবাকিরা একই প্রথায় একই বাম্বু দিলো।
‘কি রে, ধূর শালা’, বলে এমন দিলো ডাক,
এক নিমেষে অলরাউন্ডারের সকল গুমর ফাঁক।


বোনের উপর জন্মের রাগ, ‘টু হেল উইথ ইউ,  
কোথ্থেকে খুঁজলি চৈনিক বর, যার নাম কি না ধূ’!