শ্রদ্ধেয় কবি শিমুলশুভ্র দাদার কবিতাটি পড়ে আমার মনো ভাব ব্যক্ত করেছি। এভাবে-



শিমুল দত্ত ০৪/০৯/২০১৪
এটি শুধু একটি সামাজিক চেতনা বোধের কবিতা নয়,সমাজকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে ভুল বা পাপ গুলো দেখানো কবিতা।
কবিতার যেমন কাব্যিকতা, তেমনি ছন্দ, শব্দমালার বুনন। বেদনা বিধুর কবিতাটি খুব ভাল লাগল।


উত্তর দিন


শিমুল শুভ্র ০৪/০৯/২০১৪
    হে কবিবন্ধু তোমার আজকের মন্তব্য ও আমার মন কে প্রফুল্ল্য করে গেলো , অনেক ভালোবাসা জেনো ভালো থেকো নিরন্তর । আচ্ছা বলতো এর থেকে আমাদের সমাজ কে পরিত্রাণ পেতে হলে আমাদের সমাজের কি করা উচিৎ ? অপেক্ষায় থাকলাম তোমার বক্তব্যের -
  
উত্তর দিন
        শিমুল দত্ত ০৪/০৯/২০১৪
        দৃষ্টি ভঙ্গি বদলাতে হবে। ব্যক্তির দৃষ্টি ভঙ্গি, পরিবারের দৃষ্টি ভঙ্গি, সমাজের দৃস্টি ভঙ্গি। মা কে মা, মেয়েকে মেয়ে বলেই চিনতে হবে। নারী বা পুরষ বলে চিনলে আদি যুগ, মধ্যযুগ এসে ভিড় করবে/করছে। আধুনিকতার কিছুই থাকবেনা। আদি মানুষ তবু আলোর সন্ধান করেছে বাঁচার তাগিদে আধুনিকতায় দেখি সেই আলোকে বিভিন্নরূপে রুপায়িত করে রং তামাসার ছলে মা মেয়েকে একই সাথে সম্ভোগ করা হচ্ছে এটাকে আর যেই বলুক আমি আধুনিকতা বলি না। রুচি বোধের পরিবর্তন করতে হবে এখান থেকে বের হতে হলে। নিজেকে শ্রদ্ধা করতে হবে। তবেই মুক্তি।
        
শিমুল শুভ্র ০৪/০৯/২০১৪
            অনেক অনেক সুন্দর উপকরণ দিয়ে মন্তব্য টি খোঁদায় করেছ আমি অনেক খুশি হয়েছি । অনেক ভালোবাসা জেনো , ভালো থেকো কেমন ?