উপত্যকায় ভাবনার চোখ, নীহার পুঞ্জি বেদ করে পাহাড় চূড়ায়,
শকুন দৃষ্টি নখের আঁচড়, হাজার রক্ত নদী বিমূর্ত বিভোর রজনী।
ফাল্গুনী সুখ পলাশ রাঙে কাম রসায়নে, খসে পরে পাড়ার চূড়া,
হয় অস্তমিত ভোরের সূর্য, আঁধারে ঢাকে জৌলুস হারায় পৃথিবী।


জলের ঢেউ খেলে সাগর মহাসাগর, কেঁপে উঠে নদীর তলদেশ,
পাড়ে বসে দুরবিনে চোখ রাখা, নিবৃত্ত প্রহরী জোনাকি পোকার।
ভাঙা ভাঙা ঢেউয়ের সফেন গোনা, অন্ধ সমাজ বালুকা বেলায়,
পাহাড় সাগর জল গড়ায় সোনা রোদে, কাচ ভাঙা ঝলকানিতে।


শকুন উড়ে মাথার উপরে, শিকার খুঁজে তীক্ষ্ণ আধো বাঁকা নখে,
দুঃখের হাটে হাজার পায়ে ধুলোর মিছিল, জ্বলে  চিতার আগুন।
গন্ধহীন স্বপ্ন পুড়ে ছাই, এ জগৎ সংসার পার্থক্যহীন মাংস-মাটি,
নাকে আঁচড় কাটে ধূপকাঠি, গোলাপজল শোভিত ফুল পাপড়