আকাশ কাঁদিতেছে চিৎকার করে নরম সুরে সুরে
চার দিকে ঘন অন্ধকার নামিতেছে মেঘে মেঘে_
সবুজ পাতারা ভিজিতেছে বৃষ্টির সাদা জলে
পায়ে পায়ে ভেজা ঘাস মাখিতেছে নরম হয়ে।
পথে পথে মানুষের ঢল মাথায় দিয়েছে ছাতা
বৃষ্টিরা এসে ভিজিয়ে দিলো কালো ক্যাশ মাথা।
আমার শরীরে কাপন ধরেছে অন্ধকারের ছায়া
৩২ নাম্বারে দাঁড়িয়ে রয়েছি বৃষ্টি দেয় মায়া।
কত রমণী দাঁড়িয়ে রয়েছে ভেজা পায়ে পায়ে_
নূপুর বাজে; চুলের জল ঝরিতেছে সাদা কোমড়ে
কত শরীর ভিজে রয়েছে অঙ্গ রয়েছে মেলে,
দেখিতেছি বৃষ্টি রমণী শরীরে ভেজা নরম গালে।  
আমার চোখেতে প্রেম নেই বলে দেখিতেছি পায়ে_
পায়ে সাদা জল খেলা করিতেছে ভেজা কোমড়ে।


বৃষ্টির নরম জলে ভিজিতেছে কত রমণীর শরীরে
বক্ষ দেখিয়া প্রেম ফিরে আসে দেখি নয়ন মেলে।
চার দিকে ঘন অন্ধকার জ্বলিতেছে ল্যাম্প চোখে
বাদাম হাতে খসিতেছে, বাতাস দুলিতেছে শরীরে।
বৃষ্টিরা আসে বার বার অবসর মাঝে নিয়ে গিয়ে
লেকের পাড়ে বসে থাকা রমণী ভিজিতেছে চুপে
কি যেনো মনে মনে সুখ-দুঃখ মরে আছে শুয়ে
লেকের কোলেতে বৃষ্টি নামে অপরূপ হয়ে রূপে।