আজ কবিতা'র কপালে শতকে'র ফোঁটা দিলাম মাতাল ভোরে'র কথন,
বাঁশের মাচায়  বসে ঝিমাই  আমি পূজা দিয়ে,করছি সাহিত্য'কে যতন।
      পথের শুরু চলা'র বাঁকে, কাব্য কুটিরে করছি খেলা ধুলা,
      মেঘের গুরুগুরু বাতাসে পথ হাঁটলাম কত,ভাবে'র মেলা।
প্রতিদিন ঘুমের ঘোরে স্বপ্ন দেখি,উপমা দিয়ে,বুনছি কবিতার এক জামা,
পুষ্প চন্দন শব্দের গায়ে মাখি,নতুন নতুন গল্প নিয়ে দিয়েছি,দাঁড়ি,কমা।
      কভু নারী'কে নিয়ে লিখেছি কবিতা ভেসেছি রূপপুর গায়ে,
      তাঁদের জীবন সুধা কষ্টের সমাহার এঁকেছি বিধাতা'র পায়ে।
অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছি কবিতা'র ছলে পুঁথি গেয়ে সাহিত্যের বিধানে,
কত শত কবিগণ লিখে গেছে'ন জীবনের কবিতা ভরা পান্ডুলিপি,নিধানে।
       প্রেমের আভা,দিয়ে কবিতা সাজিয়েছি,গুপ্ত সুখের সংসারে,
        হে নন্দিনী,তুমি যৌবনা,আষাঢ়ে ভেজা সেই মেয়েটি সারে।
সাহিত্য কে করেছি জীবনে'র একাংশ আবেগে'র বানে ভিগিভিগি চুলে স্ত্রী,
প্রেরণা পেয়েছি আমার প্রতি'টা কবিতা'র অন্তরে ভালোবাসা'টাই ছিলো শ্রী।
       শিখেছি কাব্যকে করতে যতন,প্রিয়তমা'র প্রতি কবিতা'র বুকে,
       সুবাস পেয়ে'ছি  তাঁর মনের লুকানো আবেগ কলি, ফুল  শুঁকে।
কভু তাঁর রূপের মুগ্ধ সমীকরণ,খুঁজেছি হরিণ চোখে,সাহিত্যের নীলাকাশে,
কণার শিরিন সর্বনাশ,দেখেছি আমার কবিতায়নে মনের তাড়না আশপাশে।
      উত্সাহ পেয়ে'ছি সম্মানীত পাঠকের মন থেকে মন্তব্যের বারুদে,
      আমি কবি নই কি লিখেছি জানি না,কাব্যে কবিতা কথন শারদে।
আমি গুপ্তসুখে অন্ধ আজ,সাহিত্যের ভালোবাসায় তোমাদের কোমল অন্তরে
এই ভাবে'ই বাঁচতে চাই জীবন সংগ্রাম তুলে এনে,নোঙ্গর করতে ঐ বন্দরে।


রচনাকাল
২৬।০৬।২০১৪
ইউ এ ই।


বিঃদ্রঃ -কবিতায় আজ আমি শতকে {১০০}দাঁড়িয়েছি ।আপনাদের ভালো লাগা মন্দ লাগা টুকু জানালে,আমি আমাকে চিনবো । উজার করা ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা জানবেন সবায়।