চন্দন'কে সুবাসিত  করে বধূয়ার অঙ্গের আবেশে
ধুপ দীপ জ্বলে  সুগন্ধে মাতোয়ারা হাতের পরশে,
                 বধূয়া হেঁটে যায়
                  নূপুর পরা পায়,
ঐ যে গাঙ্গে ঢেউ খেলে যায় মধুর গাঢ় জোছনায়।


সঙ্গে সখা  সপ্ত সখী সেজেছে  চাঁদের নতুন সাজে,
তারি মাঝে বধূয়া চাঁদ ঘোমটা জড়ায় অঙ্গে লাজে,
                  বধূয়ার অঙ্গ উছলায়
                   ভেজা বরষ যমুনায়
সাঁতার কাটে মন আনন্দে ভাসে গুপ্তসুখ সীমানায়।


নদীর তীরে রাখাল বালক সুর তোলে মধুর মুরারী,
সেই সুরে উদাস বধূ মনের ঘরে ঢেউ খেলে লহরী,
                     বধূ হাঁটে রাঙ্গাপায়
                     গহীন প্রেম বরষায়,
ভিজিয়ে দিলো  ঐ  না পাগল প্রেমে ভুল মোহনায়।


ভুলের কাঁটা বিঁধলো পায়ে বধূর পাগলপাড়া প্রাণে,
আবেগে দংশিলো তারে মনভাসা বাঁশরীর সুর টানে,
                      বধূ চেতনায় আসে,
                       সমাজ আশ পাশে,
ভুল ভেঙ্গে ফিরে গেলো স্বামী ঘরে কৃষ্ণলীলা রাশে।


রচনাকাল
১৮।০৮।২০১৪
ইউ এ ই।