অর্ঘ্য  সোনা  ঘুমে জড়ালো
রাত্রি  সেই কবে পোহালো
একবার  নয়ন  মেলে চায়,
মনের  মাঝে মাকে খোঁজে
না পেয়ে কাঁদে চোখ বোঝে
ছোট্ট শীতলপাটির বিছানায়।


ঝুনঝুনি টা  উপরে  দোলে
সমীরণে সুন্দর সুর তোলে
অর্ঘ্য  অবাক  নয়নে দেখে,
চাঁদের আলো উজ্জ্বল বদন
মানিক রতন রুম্পার নন্দন
কোথায় গেলো তাকে রেখে।


পাশের  বাড়ির  ছোট্ট কন্যা
চোখেমুখে তার খুশির বন্যা
আদরে  কোলে  নিতে চায়,
নানান  রকমের কথার ছলে
অর্ঘ্য কান্না রেখে ছন্দ দোলে
কন্যা পাঁচ মিশালী গান গায়।


অলসভরা ঐ আঁখির কোণে
ক্লান্তি আনে কান্নার  বরষনে
মায়ের কোলে নিরাপদ স্থান,
মায়াবী ঠোঁটে স্নিগ্ধহাসি ঝড়ে
খুশিতে আত্নহারা এই অন্তরে
ভূবন জয় করে বাড়াবে মান।


রচনাকাল
৩০।০৮।২০১৪
ইউ এ ই।


জীবনমুখী শিশুতোষ কবিতা।