রবির আলোয় মেঘ হেসেছে,আট্টা ফুলে লজ্জা ভার,
পাখা গুঁজে কলি সেজেছে,পাড়াপড়শি দেখ কারবার।
রং বাহারী তাঁতের শাড়ি, জড়ালো আমার প্রিয়ংবদা,
অধর  জুড়ে সদল ছলা, হাসির ফোয়ারা আছে সদা।


ভেজা চুলে সুবাস ভাসে, চর্বি তেলে রাঙ্গা প্রজাপতি,
দেহ জগৎ যেন সোনার খনি, ঐ বিধাতার কেরামতি।
শীতল মিঠা শীতের হাওয়া, মিষ্ট ঘাসের গন্ধে রাশ,
বিধি রঙ তুলিতে গ’র্জন তুলে,দশেক দিনে,দশমাস।


তার পায়ের মলে নিখুঁত আওয়াজ,পাখি ডাকে হরষে,
ভিগিভিগি ভেজা দেহে, যেন শালিক নাচে ঐ বরষে।
চুলের জলে কপাল বেয়ে, গুপ্ত বক্ষে গিয়ে স্থির করে,
প্রিয়াকুমারী গীত বেঁধেছে,বেশ বরষ ভেজা অভিসারে।


কোমর দোলে রৌদ্রদাহে,যৌবন ফুলের ঐ উর্বর সুখ,
শস্যক্ষেত্রে  ফলাবে ফসল, শস্য রোপনে স্বপ্নের মুখ।
আমি তার মুখ দেখে হায়, প্রেমের ফসল বুনি যতনে,
মরুতৃষা লয়ে আজ ক্ষীর জমেছে, সুখ সাগরে রতনে।


রচনাকাল
১০।১১।২০১৪
ইউ এ ই ।