.   মনের ঘরে বসত বাড়ি,দুটি মনের ধরাধরি
দূর দিগন্তে যাই যে ছুটে,প্রভাত রবির আলো উঠে
যে বাতাসে যৌবনের গান,ঊষার বাতাস শিশির প্রাণ
  মহাস্বপ্নে বিভোর থাকে ছোট্ট এই জীবন বাঁকে।


ঐ বিধাতা দলিল করে,পাঠিয়েছেন মনের তরে
সঙ্গ দিয়ে সঙ্গী করে,জীবন পথের স্বপ্নের তাসের ঘরে,
রঙ্গিন মনে ভাসে বিভোর,পায়ের গোড়ায় সোনার নূপুর
  ঝুমুর তালে যায় নেচে যায়,প্রিয়তমা অভিসারে।


মেঘের খেয়াল তারিদিকে,বারুদের গন্ধ চারিদিকে
কম্পিত সেই শহর নগর, ভয়ে ফোটেনা  গোলাপ টগর,
দেশের কঠিন ভরা দুর্দিনে, শঙ্কিত মনে কম্পিত কাঁপনে
পাকিস্থানের তান্ডবে,বাংলা ছিঁড়ে করছে খন্ড খন্ড'রে।


এমনি এক সন্ধ্যা রাতে ভোজন থালা সবার পাতে
ওরে বাঘ পড়েছে বাঘ পড়েছে সবায় কান্নার ডাক ধরেছে
বুলেট তেজে ছুটছে সে যে রূপ ললনা কষ্ট কান্নার রাজে
পাকবাহিনীর লুটতরাজে সুতাহীন প্রিয়া সবার মাঝে।
    
ললনার রক্তের স্রোতে বইছে নদী কষ্টে কাঁদে নরবধি
হায়নার থাবা নরপিশাচ লাভা পুড়িয়ে দিলো বাংলার প্রভা
এমনি  কত অত্যচারে বাংলা চেয়েছিল  তাদের অধিকারে
  বাংলার বুকের দামাল ছেলে স্বাধীন করলো সমূলে।


রচনাকাল
১০।১২।২০১৪
ইউ এ ই ।