গ্রীষ্মের প্রখর তাপ প্রকৃতিতে হেঁটে-
বলো, আছে কার সাধ্যি স'বে নিরবধি
নেই কারো নেই আজ; সহ্যবুক ফেঁটে
ধুধু মাঠ জলতৃষ্ণ দিগন্ত অবধি
গাঢ়ব্যথা আরোতর প্রগাঢ় আকারে
আষাঢ়ের অশ্রুবৃষ্টি কাব্যিক প্রকারে;


এই অশ্রুতে নেই আজ লবণের স্বাদ,
দহনাঘাতের থেকে আসে বিসম্বাদ ;


সে আজ অঝরে বর্ষা হয়ে কত কাঁদে,
কখনো বা হাসিরোদে হর্ষ একফালি
হঠাৎ হারিয়ে যায় বিষাদের স্বাদে
কাঁদে পুনরায় কাঁদে লয়ে মেঘকালি;
এই সে আষাঢ়ে সেই শোকের বর্ষণ,
কান্নয় সে শোক মন্দীভূত অনুক্ষণ।


২ আষাঢ়,  ১৪২৮
মান্দইল,  ঢাকা।