আজ ২৫শে ডিসেম্বর পূর্ব ঘোষিত ১৫তম আসর কবিদের আড্ডা বসে ছিল আসরের প্রাণবন্ত কবি অনিরুদ্ধ বুলবুলের বাসায়। যেটা যথারীতি আগেও এখানেই হতো। আজকের আড্ডাটা হয়েছে ব্যতিক্রম ধর্মী যথা-
১। নবী ঈসা (আঃ) পবিত্র জন্ম দিন।
২। কবি অনিরুদ্ধ বুলবুলের জন্মদিন (২৪শে ডিসেম্বর) ।
৩। কবি রুনা লায়লার জন্মদিন (৩০শে ডিসেম্বর)
৪। কবি কবীর হুমায়ূনের জন্মদিন (৩১শে ডিসেম্বর)


উপরে বর্ণিত সবগুলো জন্মদিনের আনন্দ উপস্থিত প্রাণবন্ত কবিদের নিয়ে উদযাপন করা হলো ফুলের তোড়া উপহার দিয়ে আর জন্মদিনের কেক কেটে। এ যে কতোটা প্রাণের উচ্ছলতা নিয়ে করা হলো, অভাবিত!


যথাসময়েই আসরের অনুষ্ঠান শুরু হয় উপস্থিত কবিগণের প্রাণ উজার করে কবিতা আবৃত্তির মাধ্যমে। আসর কবি হিসেবে জনাব কবি কবীর হুমায়ূন এবং সভাপতির আসন গ্রহন করেন কবি রুনা লায়লা। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন জনাব কবি মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান।


ঝক ঝকে ক্রেষ্ট প্রদান করে সম্মানিত করা হয় আসর কবি কবীর হুমায়ূনকে ও বিশিষ্ট কবির ক্রেষ্ট প্রদান করে সম্মানিত করা হয় কবি অনিরুদ্ধ বুলবুলকে। কী অপরিসীম আনন্দ!


এক আশ্চর্য পুরুষ অদম্য নিষ্টাবান কবি অনিরুদ্ধ বুলবুলের সম্পাদনায় আলোর মিছিলের তৃতীয় সংখ্যা অর্ক প্রকাশনী থেকে মুদ্রিত আলোর মুখ দেখে। মোড়ক উন্মুচিত হয় অর্ক প্রাশনী থেকে প্রমথ ও দ্বিতীয় প্রকাশিত কাব্য গ্রন্থ বিশিষ্ট কবি ও আলোচক সরদার আরিফ উদ্দিনের "তোমার টানে" এবং শক্তিমান কবি খলিলুর রহমান সাহেবের কাব্য গ্রন্থ "বেলা শেষের রঙ"।


যার যেমন খুশি কেক খাও গরম গরম পুরি, জিলাপি, বিস্কিট আর হটপট ভরা চা এর দ্বারা উপস্থিত কবিগণ আপ্যায়িত হন।


সব শেষে প্রকাশিত বই সমূহ পুরুস্কার হিসেবে বোগলদাবা করে কবিগণ নিজ নিজ ঘরের পথ ধরেন।


অন্যদের কথা বলতে পারব না তবে আমি উপচে পড়া আনন্দ নিয়ে ঘরে ফিরেছি!


সবার জন্য প্রাণের গভীর থেকে শুভকামনা, শুভেচ্ছা ও গভীর ভালোবাসা থাকল।


প্রাণের উচ্ছ্বাসটুকু সঠিক ভাবে মেলে ধরতে পারিনি বলে দুঃখিত ও ক্ষমা প্রার্থী!!