ওহে হাঁদারাম,
“ফুলশয্যা” হেইডা আবার ক্যামন?
‘ক্যান, তোমার মনডায় কি বুঝবার চায়?’
হয়-রে! ‘তয় একটা কাম কর-
আফতাবনগরের খালি মাডে
লম্বা লম্বা ঘাসের মাথায় সাদা সাদা ফুলে ঠাসা
কালি হাঁজের পরে টংঘরের এক কাপ লাল চা গিল্লা
ল্যাংচাতে ল্যাংচাতে ওই হানে গিয়া
চিতাইয়া হুইয়া পইড়্যা
আকাশের মিটমিটে তারা সাথে কইবা কথা…’


ব্যাডা, ওহানেতো হাপ আর বিচ্ছু ভরা!


‘তাতে কী হাপে কামড়াইবো এইতো!
মরণের পরে কবরে ভয়ঙ্কর বিষাক্ত হাপ
ছোবলের পর ছোলব মারব কেয়ামত নাগাত,
দুনিয়াতে থাইক্যা ফুলশয্যায় বিষযন্ত্রণা ক্যামন
একটু বুইঝ্যা নিলা!’


(বিঃ দ্রঃ কবিতাটি আঞ্চলিক ভাষার সংমিশ্রণে লিখিত এবং কবিতাটি
আসরের কবি এ কে দাস মৃদুলকে  উৎসর্গ করা হলো।)