(আলোচনা বিভাগে “জড়াতে চাই না” কবিতার আলোচনায় কবি নিখিল বিশ্বাসের
মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এই কাব্যিক প্রয়াস। মহান উদরতার নিদর্শন হিসেবে
নিজ জন্মভূমির নাম মুছে ফেলতে পারেন যেই কবি, সেই সাহসী কবি নিখিল বিশ্বাসকে
কবিতাটি উৎসর্গ করা হলো!)


ক্ষয়িত সমাজের প্রতীক
মাছির মতন পুরুষের অবিরাম  লেহনে লেহনে
বাহারি আমের মত রূপসীর রসালো শরীরে
আজ ধরেছে পচন
কার সাধ এতো সেথা করিতে লেহন!


লোভাতুর সমাজের প্রতীক
লাস্যময়ী রূপসীরা হেঁটে যায়
নন্দিত নৃত্যের ছন্দে ছন্দে
কী যুবা, কী ষাট ঊর্ধ্ব পুরুষের চোখ
লেপ্টে থাকে তায়, বুকে মৌনকামনা
জিভে আসে জল
যেমনি আসে দেখিলে তেঁতুল!


সংযত জীবনের প্রতীক
কাঁটাঝোপে ঘুঘুছানার মতন তুলতুলে
নরম গোলাপি হৃদয় যেই নারীর
তাকে ছোঁয়ার মতন পাষণ্ড নই
বরং দূর থেকে রূপসুধায় তৃপ্ত হৃদয়!


সমবেদনার প্রতীক
মিহি কুয়াশার আড়ালে রমণীর মলিন মুখ
দেখে ব্যথিত হৃদয়...


উপসংহার
হাই নাগরিক, সুন্দরের পূজারী হও
সুন্দরতাকে ভেঙ্গে চূরে করোনাকো তছনছ!
নারীর মধুর সৌহার্দ্যে পাশে এসো নর
গড়ে তুলো সুন্দর জাতি ও  সমাজ!


সকলের প্রতি ঈদের শুভেচ্ছা থাকল!


বিঃ দ্রঃ- কাহারো পাতায় যাওয়ার অবকাশ নেই এবং মন্তব্য প্রদান করা সম্ভব হবে না!
কোনো পাঠক যদি কবিতা পাঠান্তে মন্তব্য করতে চান, এই বিবেচনায় মন্তব্য যোগ করুন অপশন খোলা রাখা হল।